আজ ১৭ই সেপ্টেম্বর শনিবার পূর্ব বর্ধমানের জেলা জাহেরে আদিবাসীদের সংরক্ষণ সম্পর্কিত নানাবিধ আলোচনা হল। আলোচনা সভাটি আয়োজন করেছিল পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতি। পশ্চিমবঙ্গের প্রায় সতেরটি জেলার পক্ষ থেকে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের আদিবাসী মানুষ এবং ছাত্র-ছাত্রীরা আলোচনা সভাতে অংশগ্রহণ করেছিল। সংরক্ষণ সম্পর্কিত বিভিন্ন আইন কানুন এবং এট্রোসিটি এক্ট, এসসি- এসটি আইডেন্টিফিকেশন অ্যাক্ট, আরটিআই এর পদ্ধতি, হান্ড্রেড পয়েন্ট রোস্টার এবং ফিফটি পয়েন্ট রোস্টার সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রামদাস কিস্কু। অনুষ্ঠানের শুরুতে আদিবাসী সংগীত পরিবেশন করেন রীনা হেমব্রম।আলোচনাতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ইস্টার্ন রিজিওনাল অডিট অফিসার সুমিত হেমব্রম, সিধো কানহো বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের সানতালি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান শ্রীপতি টুডু, লালপুর মহাত্মা গান্ধী কলেজের পলিটিক্যাল সায়েন্সের সহকারী অধ্যাপক শশীকান্ত মুর্মু এবং কলকাতা হাইকোর্টের উকিল প্রদীপ সরেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপিকা ডক্টর চৈতালী হাঁসদা এবং ডাক্তার জয়দেব টুডু, পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতির রাজ্য সভাপতি মিতন চন্দ্র টুডু, শৃঙ্খলা কমিটির চেয়ারপারসন সোম মুর্মু, কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ডঃ লক্ষ্মীরাম মাহালি সহ অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। আলোচনা সভাতে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গদের বক্তব্য ছাড়াও বাঁকুড়া জেলার শিক্ষক তথা গায়ক নিবারণ কিস্কু এবং পুরুলিয়ার সতন কুমার সরেনের কবিতা পাঠ উল্লেখযোগ্য। এই দিনের আলোচনা সভায় স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত রাজ্যের আদিবাসীরা। ফেক এসটি সার্টিফিকেটধারীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন আরো জোরদার হবে বলে মত প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতির সদস্যরা।
Post Top Ad
Saturday, September 17, 2022
আদিবাসীদের সংরক্ষণ সম্পর্কিত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হলো পূর্ব বর্ধমানে।
আজ ১৭ই সেপ্টেম্বর শনিবার পূর্ব বর্ধমানের জেলা জাহেরে আদিবাসীদের সংরক্ষণ সম্পর্কিত নানাবিধ আলোচনা হল। আলোচনা সভাটি আয়োজন করেছিল পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতি। পশ্চিমবঙ্গের প্রায় সতেরটি জেলার পক্ষ থেকে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের আদিবাসী মানুষ এবং ছাত্র-ছাত্রীরা আলোচনা সভাতে অংশগ্রহণ করেছিল। সংরক্ষণ সম্পর্কিত বিভিন্ন আইন কানুন এবং এট্রোসিটি এক্ট, এসসি- এসটি আইডেন্টিফিকেশন অ্যাক্ট, আরটিআই এর পদ্ধতি, হান্ড্রেড পয়েন্ট রোস্টার এবং ফিফটি পয়েন্ট রোস্টার সহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রামদাস কিস্কু। অনুষ্ঠানের শুরুতে আদিবাসী সংগীত পরিবেশন করেন রীনা হেমব্রম।আলোচনাতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ইস্টার্ন রিজিওনাল অডিট অফিসার সুমিত হেমব্রম, সিধো কানহো বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের সানতালি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান শ্রীপতি টুডু, লালপুর মহাত্মা গান্ধী কলেজের পলিটিক্যাল সায়েন্সের সহকারী অধ্যাপক শশীকান্ত মুর্মু এবং কলকাতা হাইকোর্টের উকিল প্রদীপ সরেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপিকা ডক্টর চৈতালী হাঁসদা এবং ডাক্তার জয়দেব টুডু, পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতির রাজ্য সভাপতি মিতন চন্দ্র টুডু, শৃঙ্খলা কমিটির চেয়ারপারসন সোম মুর্মু, কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ডঃ লক্ষ্মীরাম মাহালি সহ অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। আলোচনা সভাতে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গদের বক্তব্য ছাড়াও বাঁকুড়া জেলার শিক্ষক তথা গায়ক নিবারণ কিস্কু এবং পুরুলিয়ার সতন কুমার সরেনের কবিতা পাঠ উল্লেখযোগ্য। এই দিনের আলোচনা সভায় স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত রাজ্যের আদিবাসীরা। ফেক এসটি সার্টিফিকেটধারীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন আরো জোরদার হবে বলে মত প্রকাশ করেছে পশ্চিমবঙ্গ আদিবাসী কল্যাণ সমিতির সদস্যরা।
Tags
ᱫᱤᱱᱟ.ᱢ ᱠᱷᱚᱵᱚᱨ#
Share This
About ᱫᱤᱱᱟ.ᱢ ᱠᱷᱚᱵᱚᱨ
ᱫᱤᱱᱟ.ᱢ ᱠᱷᱚᱵᱚᱨ
Labels:
ᱫᱤᱱᱟ.ᱢ ᱠᱷᱚᱵᱚᱨ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Post Top Ad
Author Details
Ut wisi enim ad minim veniam, quis nostrud exerci tation ullamcorper suscipit lobortis nisl ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis autem vel eum iriure dolor in hendrerit in vulputate velit esse molestie consequat.

No comments:
Post a Comment