দিনাম খবর গরবেতা ৬ই জানুয়ারি:- ভারত জাকাত মাঝি পারগানা মহল এর ডাকে গড়বেতা ৩নম্বর ব্লকের যে দুটি স্কুল অর্থাৎ দামোদর পুর ধীরেন্দ্র নাথ বিদ্যাপীঠ ও বিজলি রানি হাই স্কুলে অনির্দিষ্টকালের জন্য তালা বন্ধ করে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছিল তা গতকাল অর্থাৎ ৫ই জানুয়ারি সেটা কে উঠিয়ে নেওয়া হলো। ওই দিন মেদিনীপুর সদর তল্লাট পারগানা বাবার সঙ্গে কথা বলে জানা যায় যে মূলত ওই দুটি স্কুলে ফাইভ থেকে এলেভেন পর্যন্ত ক্লাস চলাতে যথেষ্ট পরিমাণ শিক্ষক এর অভাব ছিল এবং শিক্ষার সুষ্ঠু পরিকাঠামো না থাকার জন্য তারা এই বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছিল। কিন্তু গত ২রা জানুয়ারি থেকে ৫ই জানুয়ারি পর্যন্ত এ বিক্ষোভ মিছিল চলতে থাকে এবং গত চার তারিখে গরবেতা ৩নম্বর ব্লকের বিডিও সাহেব তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসে এবং এই মুহূর্তে কন্ট্রাকচুয়াল হিসেবে শিক্ষক দেবার আশ্বাস দেন। এবং যথারীতি গত পাঁচ তারিখ তারা ভিডিও সাহেব এবং স্কুল ম্যানেজিং কমিটি ও হেডমাস্টারের সাথে আলোচনা করে রেজুলেশনের মাধে তারা ওই দুটি স্কুলের মধ্যে টোটাল আট জন শিক্ষক পায়। ওই দিন ওখানে উপস্থিত আসেকার কর্মকর্তা অর্থাৎ শিক্ষক মহেন্দ্র বাবুর সঙ্গে কথা বলে জানা যায় যে তারা ঐ দুটি স্কুলে গত বছর যাতে মাধ্যমিকে ওখানের ছাত্রছাত্রীরা ভালোভাবে পরীক্ষা দিতে পারে এবং রেজাল্ট করতে পারে তার জন্য তাদের চেষ্টায় ফ্রি কোচিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এবং এটাও জানা যায় বিজলা রানি হাই স্কুল থেকে ৫জন ছাত্রছাত্রী ২০১৮ সালে মাধ্যমিক দেয় এবং সেখানের একজন স্টুডেন্ট পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছিল।
এবং তিনি এটাও জানান যে এই বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে যেসব ছাত্রছাত্রী মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে যাবে তাদের জন্য তারা যথেষ্ট পরিমাণ এর ফ্রি কোচিং এর ব্যবস্থা করেছে এবং তিনি এটাও জানান যে তাদের আগে যেরকম ফ্রি কোচিং এর জন্য যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল কিন্তু এখন ওই দুটি স্কুলের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে শিক্ষকের অভাব মিটে গেছে এবং কিছুটা হল তাদের এই সমস্যা অর্থাৎ দায়ভার অনেকটা কমে গেছে বলে তিনি এটাও সেদিন জানান। তিনি এটাও জানান যে একটি জাতির চেতনা যতটা প্রয়োজন তা নির্ভর করে সম্পূর্ণ শিক্ষার উপরে এবং এটি মাতৃভাষায় শিক্ষা নাও পাওয়ার জন্য তারা এই অবরোধের ডাক দিয়েছিল এবং তারা এটাও জানায় যে এই মুহূর্তে তাদের শিক্ষার সমস্যা কিছুটা হলেও সমাধান হয়েছে কিন্তু পরবর্তীতে শিক্ষা নিয়ে কোনো সমস্যা হলে তারা আবার এই পথে নামতে বাধ্য হবে।
এবং তিনি এটাও জানান যে এই বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে যেসব ছাত্রছাত্রী মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে যাবে তাদের জন্য তারা যথেষ্ট পরিমাণ এর ফ্রি কোচিং এর ব্যবস্থা করেছে এবং তিনি এটাও জানান যে তাদের আগে যেরকম ফ্রি কোচিং এর জন্য যে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল কিন্তু এখন ওই দুটি স্কুলের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে শিক্ষকের অভাব মিটে গেছে এবং কিছুটা হল তাদের এই সমস্যা অর্থাৎ দায়ভার অনেকটা কমে গেছে বলে তিনি এটাও সেদিন জানান। তিনি এটাও জানান যে একটি জাতির চেতনা যতটা প্রয়োজন তা নির্ভর করে সম্পূর্ণ শিক্ষার উপরে এবং এটি মাতৃভাষায় শিক্ষা নাও পাওয়ার জন্য তারা এই অবরোধের ডাক দিয়েছিল এবং তারা এটাও জানায় যে এই মুহূর্তে তাদের শিক্ষার সমস্যা কিছুটা হলেও সমাধান হয়েছে কিন্তু পরবর্তীতে শিক্ষা নিয়ে কোনো সমস্যা হলে তারা আবার এই পথে নামতে বাধ্য হবে।

No comments:
Post a Comment