দিনাম খবর ডেবরা ৭ই ডিসেম্বর:- ভারত জাকাত মাঝি পারগানা মহল ডেবরা মুলুক ৩নং সত্যপুর মারাংবুরু পীড় হেলমেল (সম্মিলন) হলো গতকাল খাসবাড় ফুটবল ময়দানে। ওই দিন ৩নম্বর সত্যপুর মারাং বুরু পীড়ের পীড় পারগানা বাবা কানাই লাল মুর্মু এর ডাকে মাঝি বাবাদেরকে নিয়ে মাঝি তালিম তালমা অর্থাৎ মাঝি দেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হলো তাদের নিজের গ্রামের সামাজিক কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য। ওই দিন ওই মাঝি তালিম তালমাতে ওই পীড়ের সমস্ত গ্রামের অর্থাৎ ৩৭টি গ্রামের মধ্যে সব মাঝি বাবারা উপস্থিত ছিলেন এবং ওই পীড়ের মধ্যে ঐদিন প্রায় তিন থেকে চার হাজার মানুষের উপস্থিত হয়েছিল। এবং ওই মাঝি তালিম তে সমস্ত মঝি বাবারা খুব আগ্রহ ও মনসংযোগ আকারে তাদের নিজের গ্রামের সামাজিক কাজকর্ম রীতিনীতি সঠিকভাবে জানার চেষ্টা করে এবং খুব আগ্রহের সাথে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ওই অনুষ্ঠানে তারা থাকে।ডেবরা মুলুক নায়কে় বাবা গোপাল মুর্মুর সাথে কথা বলে জানা যায় যে ওই অনুষ্ঠানে পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতন দেখা যায়।এবং তারাও সেই অনুষ্ঠানের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ছিল ও পুরো অনুষ্ঠানের সমস্ত রকমের সামাজিক কাজকর্মের যেসব বার্তা দেওয়া হল তা সমস্ত তারা সঠিকভাবে শুনে। তিনি এটাও জানায় যে আদিবাসী সমাজে মহিলারা এগিয়ে আসলে তাদের সমাজ আরও এগিয়ে যাবে বলে তার আসা কেননা মহিলারা সজাগ হলে তাদের সমাজের সচেতনতা বাড়বে। মহিলারাই একটা শিশুর প্রথম গৃহ শিক্ষক এবং তারা যে রকম ভাবে তাদের কে শিখাবে তারা সেরকম ভাবে শিখবে। এবং মহিলারা আদিবাসী সমাজের সমস্ত রকমের সামাজিক কাজকর্ম শিখে থাকলে তারাই তাদের শিশুকন্যা কে শিখাবে এবং তাতে সমাজের আরও উন্নতি হবে। এবং ওই দিন ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিন্তি গুরু লবা মূর্মু এবং তিনি বিন্তি অর্থাৎ সিং সিংরাই এর মাধ্যে সামাজিক কাজকর্মের সমস্ত বিষয়টি সঠিকভাবে তুলে ধরেন। ওই দিন ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পারগানা বাবা রবীন্দ্রনাথ মুর্মু পূর্ব পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার জগ পারগানা বাবা, খড়গপুর তল্লাট পরগনা বাবা বাবলু মুর্মু এবং উপস্থিত ছিল ডেবরা মুলুক ও পীড়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও মাঝি বাবারা।
দিনাম খবর ডেবরা ৭ই ডিসেম্বর:- ভারত জাকাত মাঝি পারগানা মহল ডেবরা মুলুক ৩নং সত্যপুর মারাংবুরু পীড় হেলমেল (সম্মিলন) হলো গতকাল খাসবাড় ফুটবল ময়দানে। ওই দিন ৩নম্বর সত্যপুর মারাং বুরু পীড়ের পীড় পারগানা বাবা কানাই লাল মুর্মু এর ডাকে মাঝি বাবাদেরকে নিয়ে মাঝি তালিম তালমা অর্থাৎ মাঝি দেরকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হলো তাদের নিজের গ্রামের সামাজিক কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য। ওই দিন ওই মাঝি তালিম তালমাতে ওই পীড়ের সমস্ত গ্রামের অর্থাৎ ৩৭টি গ্রামের মধ্যে সব মাঝি বাবারা উপস্থিত ছিলেন এবং ওই পীড়ের মধ্যে ঐদিন প্রায় তিন থেকে চার হাজার মানুষের উপস্থিত হয়েছিল। এবং ওই মাঝি তালিম তে সমস্ত মঝি বাবারা খুব আগ্রহ ও মনসংযোগ আকারে তাদের নিজের গ্রামের সামাজিক কাজকর্ম রীতিনীতি সঠিকভাবে জানার চেষ্টা করে এবং খুব আগ্রহের সাথে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ওই অনুষ্ঠানে তারা থাকে।ডেবরা মুলুক নায়কে় বাবা গোপাল মুর্মুর সাথে কথা বলে জানা যায় যে ওই অনুষ্ঠানে পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতন দেখা যায়।এবং তারাও সেই অনুষ্ঠানের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ছিল ও পুরো অনুষ্ঠানের সমস্ত রকমের সামাজিক কাজকর্মের যেসব বার্তা দেওয়া হল তা সমস্ত তারা সঠিকভাবে শুনে। তিনি এটাও জানায় যে আদিবাসী সমাজে মহিলারা এগিয়ে আসলে তাদের সমাজ আরও এগিয়ে যাবে বলে তার আসা কেননা মহিলারা সজাগ হলে তাদের সমাজের সচেতনতা বাড়বে। মহিলারাই একটা শিশুর প্রথম গৃহ শিক্ষক এবং তারা যে রকম ভাবে তাদের কে শিখাবে তারা সেরকম ভাবে শিখবে। এবং মহিলারা আদিবাসী সমাজের সমস্ত রকমের সামাজিক কাজকর্ম শিখে থাকলে তারাই তাদের শিশুকন্যা কে শিখাবে এবং তাতে সমাজের আরও উন্নতি হবে। এবং ওই দিন ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিন্তি গুরু লবা মূর্মু এবং তিনি বিন্তি অর্থাৎ সিং সিংরাই এর মাধ্যে সামাজিক কাজকর্মের সমস্ত বিষয়টি সঠিকভাবে তুলে ধরেন। ওই দিন ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পারগানা বাবা রবীন্দ্রনাথ মুর্মু পূর্ব পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার জগ পারগানা বাবা, খড়গপুর তল্লাট পরগনা বাবা বাবলু মুর্মু এবং উপস্থিত ছিল ডেবরা মুলুক ও পীড়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও মাঝি বাবারা।

Nice
ReplyDeleteNice
ReplyDelete